This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Sunday, January 13, 2013

ওয়েব সাইট অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম এর বিস্তারিত ধারনা এবং এর সম্পর্কে আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা

আসসলামু আলাইকুম…. সুপ্রিয় আর্নট্রিক্সের বন্ধুগণ এটা আমার জীবনের প্রথম কোন বাংলা ব্লগে লেখা প্রথম পোস্ট কেমন আছেন সবাই ? আশাকরি সবাই ভালো আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় ভালই আছি। আজ থেকে আপনাদের মাঝে অনলাইনে আয় অভিজ্ঞতা নিয়ে ধারাবাহিক পোস্ট শুরু করতে যাচ্ছি। ভালমন্দ বিচারের দায়িত্ব আপনার তবে অবশ্যই মন্তব্য করতে ভুলবেন না । অনেকেই এই সম্পর্কে জানেন , যারা জানেন না তাদের জন্য আমি এই পোস্টটি শেয়ার করছি। আজকাল অনেকেই উপার্জন এর কথা লিখে থাকে অ্যাফিলিয়েট দিয়ে। কিন্তু অ্যাফিলিয়েট কি এবং কি ভাবে করে সেটাই বলেনা যার কারনে অনেকেই এখনো অজ্ঞ।  প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি কেননা ভুল ভ্রান্তি হতেই পারে…. আসুন তবে শুরু করা যাক।

ওয়েবসাইট অ্যাফিলিয়েশন হচ্ছে এমন অনলাইন মার্কেটিং প্রসেস যার মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইট কোন নামকরা কোম্পানির বিভিন্ন প্রডাক্টস নির্দিস্ট কমিশনের ভিত্তিতে বিক্রয় করে দেয়ার জন্য কাজ করে। এখানে ঐ ওয়েবসাইটটি উক্ত কোম্পানির বিভিন্ন প্রোডাক্টস এডস হিসাবে ইউজ করে এবং ভিজিটরদের পণ্য ক্রয় করার জন্য রেফারেল লিঙ্কের মাধ্যমে কোম্পানির ওয়েবসাইটে প্রেরন করে। এই রেফারেল লিঙ্কের মাধ্যমে কোন পণ্য বিক্রয় করলেই ওয়েবসাইটটি কমিশন পায়।  আর একেই আমরা বলতে পারি এফিলিয়েশন।

আমার অনলাইন গুরু ‘ তাহের চৌধুরী সুমন ’ ভাইয়া অ্যাফিলিয়েশন সম্পর্কে বলেন –

“ অনলাইনে আয়ের মাধ্যম গুলোর মধ্যে এক অনন্য ও বিশ্বস্ত নাম হচ্ছে অ্যাফিলিয়েশন। অনলাইন থেকে আয়ের বিভিন্ন ট্রেড গুলোর মধ্যে অন্যতম ই বলবো আমি। এখান থেকে আয়ের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। আমরা সাধারণত বিভিন্ন ডিলার/পাইকার ব্যাবসায়ীকে দেখেছি যারা কোন নির্দিস্ট নাম করা কোম্পানির বিভিন্ন প্রডাক্টস কমিশনের (% আকারে) ভিত্তিতে বিক্রি করে দেয়। এইসব ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে বিক্রয় করে দেয়ার শর্তে ডিলার/পাইকাররা কোম্পানি থেকে নির্দিস্ট মাত্রায় % হারে কমিশন নিয়ে থাকে।

অ্যাফিলিয়েশন হচ্ছে ঠিক এমনই একটি প্রোগ্রাম যার মাধ্যমে কোন ওয়েবসাইট যারা নিজের ওয়েবসাইটে কোন কোম্পানির বিভিন প্রডাক্টস এডস হিসাবে ব্যবহারের মাধ্যমে ঐ কোম্পনিকে বিভিন্ন প্রডাক্টস অনলাইনে বিক্রয় করে দেয়ার শর্তে কমিশন ভিত্তিতে কাজ করে থাকে। এই সাইট থেকে রেফারেল হয়ে যদি কোম্পানির প্রডাক্টস কেউ ক্রয় করে তবে কোম্পানির তাদের দেয়া শর্ত অনুযায়ী তাকে % কমিশন দিতে বাধ্য থাকে। আর এটাই হচ্ছে অ্যাফিলিয়েশন। বর্তমানে সারা বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন প্রোডাক্টস নিয়ে অফিলিয়েশন করতে দেখা যায় যেমন বিভিন্ন খেলার লাইভ ওয়াচ, মুভি লাইভ ওয়াচ, কলিং কার্ড, আরও বিভিন্ন নিত্য দিনের প্রডাক্টস।এটাকে আমরা এমন প্রোগ্রাম বলতে পারি যার প্ররোক্ষ মাধ্যমে ইন্টারনেটে বাজার পরিচালনা করা হয়। বর্তমানে ওয়েবসাইট অ্যাফিলিয়েশন ইন্টারনেট মার্কেটিং কে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। সাথে সাথে উন্মুক্ত করে দিয়েছে অনলাইনে আয়ের বিশাল এক সম্ভাবনাকে “

ওয়েবসাইট অ্যাফিলিয়েশন সম্পর্কে আরও কিছু তথ্যঃ বিশ্বে ১৯৯০ সালের দিকে সর্ব প্রথম ওয়েবসাইট অ্যাফিলিয়েশন প্রোগ্রাম চালু হয়। এখানে অ্যাফিলিয়েশন প্রোগ্রাম গুলোতে কোন একটি কোম্পানি তার পণ্যের বিজ্ঞাপন লিংক বা ব্যানার আকারে অন্য একটি ওয়েবসাইট এ এডস হিসাবে দিয়ে থাকে। এই ব্যানার এডের মাধ্যমে ঐ কোম্পানির পণ্যের যে পরিমান বিক্রয় হয়, তার ভিত্তিতে কোম্পানি ঐ ওয়েবসাইট কে তাদের নির্দিস্ট হারে কমিশন দিয়ে থাকে। কিন্তু এই কমিশন অধিকাংশ ক্ষেত্রে ৭৫% Up to হয়। যা আসলেই খুবই ভালো একটা আয় হয়ে দাড়ায়। উদাহরণসরূপঃ clickbank.com যদি কোন ওয়েবসাইটে তাদের বিজ্ঞাপন দিতে চায়। এখন clickbank.com এর রেফারেল ব্যানার সেই ওয়েবসাইটটি তাদের নিজস্ব পেজে দিল। যদি কোন ভিজিটর clickbank.com এর লিংক বা ব্যানারে ক্লিক করে এবং পণ্য ক্রয় করে তবে  সেক্ষেত্রে clickbank.com তাদের ঐ পণ্য বিক্রয় থেকে উক্ত ওয়েবসাইটটিকে % হারে কমিশন দেবে। বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের অফিলিয়েশন রয়েছে যেমন বিভিন্ন খেলার লাইভ ওয়াচ, মুভি লাইভ ওয়াচ, কলিং কার্ড, আরও বিভিন্ন নিত্য দিনের প্রডাক্টস।

আমরা হয়তো জানি যে ওয়েবসাইট অ্যাফিলিয়েশনে বিজ্ঞাপনদাতা কোম্পানিগুলো অনেক বেশি লাভবান হয়। তবে ওয়েবসাইট অ্যাফিলিয়েট তৈরী করতে এবং পরিচালনা করতে অনেক পরিশ্রমের প্রয়োজন হয়। প্রযুক্তি ও মার্কেট নিয়ে গবেযণকারী প্রতিষ্ঠান ফরেস্টার রিসার্চ-র মতে, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে কার্যকরী অনলাইন মার্কেটিং পদ্ধতি। তবে এটাও মানতে হবে যে এখানে হিউজ আয়ের একটা সম্ভাবনা রয়েছে। তাই আমি মনে করি যে অ্যাফিলিয়েশন বর্তমান সময়ে অনলাইন আয়ে বড় একটা পথ উন্মচন করছে।

এখানে কিছু এ্যাফিলিয়েট সাইট আছে যেখান থেকে আপনি ওদের এফিলিয়েট মেম্বার হিসাবে কাজ করতে পারবেন। আসুন দেখে নেই সাইট গুলো…

    www.Amazn.com
    www.marketbay.com
    www.cj.com
     www.linkshare.com
     www.plimus.com
    www.sellhealth.com

আজ আর নয়। আরও বিস্তারিত লিখবো নেক্সট পোষ্টে। কিভাবে এফিলিয়েশন কাজ টা শুরু করবেন, কিভাবে এ্যাফিলিয়েট সাইট গুলোতে একাউন্ট করবেন, কোন এ্যাফিলিয়েশন করলে ভালো আয় করা যাবে আরও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ন বিষব নিয়ে। আর তাহের চৌধুরী সুমন ভাইয়ের প্রতি জানাচ্ছি আন্তরিক শ্রদ্ধা তিনি আমাকে তাঁর মুল্যবান সময় দিয়েছেন। ধন্যবাদ ভালো থাকবেন সবাই। কোন প্রশ্ন থাকলে মন্তব্যের ঘরে জানাবেন

কোয়ালিটি ব্যাকলিংক পাওয়ার ১০১ কিলার উপায়

আমরা যখন কোনো ওয়েবসাইট বা ব্লগের সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও নিয়ে কথা বলি তখন এটিকে দু’ভাগে ভাগ করে থাকি। এটি হলো অনপেজ ও অফপেজ অপটিমাইজেশন। অফপেজ অপটিমাইজেশনে মূলত ঐ সাইটের ব্যাকলিংক ও সোশ্যাল সিগন্যাল বেশি গুরুত্ব পায়। বিশেষকরে আমরা যখন এসইআরপি র‍্যাংকিং এ ভালো করতে চায় তখন আমাদের বিভিন্ন অথরিটি সাইট থেকে কোয়ালিটি ব্যাকলিংক পাওয়ার দরকার পড়ে। আমরা সার্চ ইঞ্জিন ট্রাফিকের গুরুত্ব সম্পর্কে জানি। আর হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক একটি সাইটের র‍্যাংকি বাড়ানো ও সার্চ ইঞ্জিন  ট্রাফিক বাড়ানোর সবচেয়ে কার্যকরী উপায়। আর্নট্রিক্সের পাঠকদের কথা বিবেচনা করে এই পোস্টটিতে হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক পাওয়ার ১০১টি উপায় সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে। আশাকরি আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগের ক্ষেত্রে যথেষ্ঠ সহায়ক হবে।

Backlink

তবে ১০১টি উপায় বলার আগে আরেকটি কথা না বললেই নয়! আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, ২০১২ সালে  গুগলের একটি পেঙ্গুইন আপডেট আনা হয়, সেখানে স্প্যাম ও পেইড ব্যাকলিংককে টার্গেট করা হয়েছে। তাই এ ধরণের ব্যাকলিংক সাইটের র‍্যাংকিং এর ক্ষেত্রে খারাপ প্রভাব ফেলবে।

আর হ্যাঁ, আপনি যখন আপনার ব্যাকলিংক তৈরি করবেন, অবশ্যই লিংক কোয়ালিটি ও অ্যাংকর টেক্সট ভেরিয়েশনের দিকে খেয়াল রাখবেন। আপনার হোমপেজে ব্যাংকলিংক তৈরির দিকে বেশি নজর না দিয়ে সাইটের ইন্টারন্যাল পেজের ব্যাকলিংক তৈরিতে বেশি গুরুত্ব দেবেন। আপনি রিসোর্স পেজ যেমন বিভিন্ন গাইডলাইন মূলক পেজে ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারেন। এক্ষেত্রে একটি বা দুইটি কিওয়ার্ড সহজেই ব্যবহার করতে পারবেন। এই ধরণের পোস্ট বেশি ইফেক্টিভ হয়।

ব্যাকলিংক তৈরির ক্ষেত্রে যে বিষয়টি এড়িয়ে চলবেন-

    ফুটার থেকে বড় ধরণের লিংক ব্যবহার করবেন না।
    এক্সাক্ট অ্যাংকর টেক্সট কেনা থেকে বিরত থাকবেন।
    বিভিন্ন সাইট থেকে (যেমন ফিভার) বাল্ক লিংক কেনা থেকে বিরত থাকবেন।
    লিংক নেটওয়ার্ক ব্যবহার করবেন না।
    ব্লগরোল লিংক ব্যবহারে বিরত থাকুন।
    আর্টিকেল ডিরেক্টরি লিংক ব্যবহার ততোটা কার্যকরী নয়, তাই এটি ব্যবহারে বিরত থাকার চেষ্টা করুন।

উপরের বিষয়গুলো মনে রেখে আপনার সাইটের ব্যাকলিংক তৈরি করা শুরু করতে পারেন। তবে একটি কথা না বললেই নয়, গেস্ট পোস্ট ব্যাকলিংক তৈরির ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। এটি আপনার ওয়েবসাইটে ভালো ট্রাফিক আনতে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে।

doFollow-blog-commenting

এখন আসুন জেনে নিন কোয়ালিটি ব্যাকলিংক তৈরির ১০১ কিলার  উপায়-
1. অন্যব্লগে গেস্ট পোস্ট করুন।
2. ডুফলো ব্লগে কমেন্ট করুন।
3.  রিলেভ্যান্ট  ফোরামের আলোচনায় অংশ নিন এবং আপনার ব্লগ পোস্টের লিংক ব্যবহার করুন।
4. ফোরাম সিগনেচারে আপনার ব্লগ লিংক যুক্ত করুন (অবশ্যই হাই কোয়ালিটি ফোরামে)।
5. জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ সাইট যেমন- ফেসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস, ডিগ সাইটগুলোতে আপনার সাইটের অ্যাক্টিভিটি বাড়ান।
6. বিভিন্ন ডিসকাশন বোর্ড যেমন কিয়োরাতে আপনার ব্লগ লিংক যুক্ত করে ডিসকাশন বাড়ান।
7. ব্লগিং কমিউনিটিতে আপনার সাইটটি যুক্ত করে অ্যাক্টিভিটি বাড়ান। এক্ষেত্রে ব্লগ এনগেজ, এমএমও সোশ্যাল নেটওয়ার্ক উল্লেখযোগ্য।
8. বিভিন্ন প্রশ্নোত্তর সাইটে যেমন – ইয়াহু অ্যান্সার এ আপনার সাইট সম্পর্কিত প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেন।
9. এসব কোশ্চেন, অ্যান্সার সাইটে বিভিন্ন উত্তর দিন এবং আপনার সাইটের রিলেটেড বিভিন্ন লিংক দিন।
10. আর্টিকেল পাবলিশ করার সময় সাইটের রিলেটেড অন্য পোস্টের সাথে ইন্টারলিংক করুন।
11.  আপনার নিচ রিলেটেড অন্য ব্লগ সাইটের সাথে লিংক এক্সচেঞ্জ করতে পারেন, তবে এটি অবশ্যই যেনো ন্যাচারাল হয় এবং লিংক পিরামিড ফর্ম মেনে করতে হবে।
12. আপনার ব্লগটি টপ ব্লগিং ডিরেক্টরিতে সাবমিট করুন (এখানেও কোয়ালিটি নিশ্চিত হতে হবে)।
13. বিভিন্ন ওয়েব ডিরেক্টরিতে আপনার ব্লগ সাবমিট করুন।
14. টপ নিশ ডিরেক্টরিতে আপনার ব্লগগ সাবমিট করুন।
15. আপনার বন্ধুদেরকে আপনার সাইটে/ সামাজিক যোগাযোগ সাইটের পেজে সংযুক্ত হতে বলেন।
16. ভালোমানের সোশ্যাল বুকমার্কিং সাইটগুলোতে আপনার ব্লগ পোস্টগুলো সাবমিট করুন।
17. টপ সোশ্যাল নেটওয়াকিং সাইটগুলোতে আপনার সাইটটি যুক্ত করুন।
18. আপনার ব্লগ আর্টিকেলগুলো স্টাম্বলআপন এ সাবমিট করুন।
19. ডিগ এ আপনার ব্লগ সাবমিট করুন। এটি ডুফলো লিংক দেয় এবং গুগল ক্রাউলের ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করে।
20. টপ সোশ্যাল বুকমাকিং সাইটগুলোতে আপনার ব্লগকে ভাইরাল করুন। কারণ এক একটি অথরিটি সাইট থেকে যে কোয়ালিটি ব্যাকলিংক পাওয়া যায় তা হাজারো সাধারণ ব্যাকলিংক থেকে উত্তম।
21.ফিডার সাইটগুলোতে আপনার ব্লগের আরএসএস ফিড যুক্ত করুন।
22. প্রেস রিলিজ সাইটগুলোতে প্রেস রিলিজ সাবমিট করুন।
23. আরএসএস ডিরেক্টরিতে আপনার আরএসএস ফিড সাবমিট করুন।
24. প্রায় প্রতিটি ফোরামেই ওয়েব সাইট রিভিউ ফোরাম আছে, সেখানে আপনার ব্লগের রিভিউ দিন।
25. যদি আপনি থিম ডেভেলপমেন্ট জানেন, তাহলে একটি ফ্রি থিম রিলিজ করুন এবং থিমের ফুটারে আপনার ব্লগ লিংকটি যুক্ত করে দিন। (সম্ভব না হলে দরকার নেই)
26. যদি পারেন তাহলে একটি ফ্রি ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগইন তৈরি করুন এবং সেখানে আপনার ব্লগ লিংকটি যুক্ত করুন।
27. একটি সফটওয়্যার অথবা ইবুক রিলিজ করুন এবং এটি .exe তে কম্পাইল করে টপ সফটওয়্যার শেয়ারি সাইট যেমন ডাউনলোড ডটকম, ব্রাদারসফট ও সাবমিট করুন।
28. আপনার ব্লগ পোস্টগুলো দিয়ে একটি পিডিএফ বই তৈরি করুন এবং ডকুমেন্ট শেয়ারিং সাইটে সাবমিট করুন।
29. টপ কোম্পানি ও প্রোডাক্ট সম্পর্কে রিভিউ লিখুন, তাহলে তারা আপনাকে ব্যাকলিংক দিতে পারে।
30. প্রতি সম্পাহে অন্তত একটি পোস্ট পাবলিশ করুন যাতে বিভিন্ন সাইট বা ব্লগারের রিসোর্স থাকে (লিংকসহ) এবং এই পোস্টটি ঐসব ব্লগারদের সাথে শেয়ার করুন। তাহলে তারাও আপনার সম্পর্কে আগ্রহী হবে।
31. টপ ব্লগারদের ইন্টারভিউ পাবলিম করেন এবং সেটি শেয়ার করার অনুরোধ জানান। এতে তাদের ফ্যানরাও আপনার সাইট সম্পর্কে জানতে পারবে।
32. মার্কেটারদের টেস্টিমোনিয়াল দিন এবং সেখানে আপনার ব্লগ লিংক যুক্ত করুন। এরফলে তারাও আপনাকে ব্যাকলিংক দিতে পারে।
33. আপনার ব্লগের প্রমোট করতে ওয়েব ২.০ সাইটগুলোর ব্যবহার করুন।
34. আপনার ব্লগ পোস্ট কার্নিভালস এ সাবমিট করুন।
35. হাই কোয়ালিটি কনটেন্ট লিখুন এবং এগুলো থেকে স্টং ব্যাকলিংক পাবেন।
36. আলোচিত বা বিতর্কিত বিষয় সম্পর্কে লিখতে চেষ্টা করুন।
37. নিউজ পোস্ট পাবলিশ করার চেষ্টা করুন এবং এটি সবার আগের পাবলিশ করার চেষ্টা করুন।
38. আপনার ব্লগকে সিএসএস ডিরেক্টরিতে সাবমিট করুন।
39. অন্য ব্লগগুলো আপনার ইন্টারভিউ বা সাক্ষাতকার প্রকাশের চেষ্টা করুন।
40. লিংকনির্ভর পোস্ট লেখার চেষ্টা করুন।
41. টপ লিস্টেড পোস্ট লেখার চেষ্টা করুন কারণ এগুলো সহজেই ভাইরাল হয়।
42. আপনার নিশে কাজ করা ভালো সাইটগুলোর সাথে তুলনামূলক পোস্ট লিখুন।
43. যারা ব্লগিং করতে চায় তাদের নিয়ে একটি ফিচার পোস্ট লিখুন। এগুলোও ভালো লিংক হবে।
44. আপনার নিশে অন্য ব্লগারদের সাথে কনটেন্ট বিনিময় করুন।
45. আপনার সাইটকে ডিমজ সহ অন্য ডিরেক্টরিগুলোতে সাবমিট করুন।
46. আপনার সাইটকে .এডু ও .গভ ফোরাম ও ব্লগে সাবমিট করুন। গুগল এসব সাইটকে অথরিটি সাইট হিসেবে প্রাধান্য দেয়, তাই এগুলো থেকে কোয়ালিটি ব্যাকলিংক পাওয়া যায়।

Edu_Backlinks
47. গুগল গ্রুপ ও ইয়াহু গ্রুপগুলোর মতো জনপ্রিয় গ্রুপগুলো ব্যবহার করুন আপনার সাইটের প্রচারের মাধ্যম হিসেবে।
48. সম্ভব হলে একটি  উইকিপিডিয়া পেজ খুলুন এবং এখানে আপনার রিসোর্স সেকশনের লিংকগুলো যুক্ত করুন।
49. টোকনোরাতি‘তে আপনার সাইটকে সাবমিট করুন। এটি আপনার ব্লগের র‍্যাংকে করতে বিশেষ গুরুত্ব পালন করে।
50. ‘দ্য আল্টিমেট’ টাইটেলে পোস্ট লিখুন, এগুলোর মাধ্যমে অনেক ব্যাকলিংক পাওয়া যায়।

ডাউনলোড করুন একটি পরিপূর্ণ “ফ্রীলান্সার” টিউটোরিয়াল ই-বুক!

বলা বাহুল্য, ফ্রীলান্সিং করার শুরুর দিকে যতটা কাঠখড় পাড়ি দিতে হয়েছে এবং এখনও দিতে হচ্ছে, তা এখনকার বেশির ভাগ নতুন ছেলে/মেয়ে, যারা এই লাইনে আসছে প্রতিনিয়তই তাদের এমন ধৈর্য্য ধরে কাজ শিখে নিজেকে এগিয়ে যাবার মানুষিকতা নেই। তাই অল্প কিছুদিনের মধ্যেই যেকোন কাজে অজ্ঞতা বশতঃ তাদের থেকে আয় করার আসল ইচ্ছাটাই দূরে চলে যায়। ফলে অনেকেই কম জেনে বা একে বারেই না জেনে এই লাইনে কাজ করতে এসে সফল হতে না পেরে তাদের মূল্যবান প্রতিটি মূহুর্তকে বিলিয়ে দিচ্ছে।

একটি কথা যারা আসলেই অনলাইনে আয় করছেন তাদের প্রতিটি মানুষের সফলতার পিছনে অনেক সময়, শ্রম এবং অধ্যাবসায় এবং চরম শিখার মানুষিকতাই তাদেরকে সাফল্যের দাঁড়প্রান্তে পৌছাতে সহায়তা করেছে। তাই এখনও যারা শিখার মানুষিকতা ছাড়া ইন্টারনেটে আয় করার স্বপ্নে বিভোর তারা এমন অর্থহীন স্বপ্নগুলোকে দূর করুন এবং সময় ব্যয় করে পুঙ্খানুপুঙ্খ কাজ শিখতে শুরু করুন।

অনেকেই আছে কাজ জানেন কিন্তু কিভাবে ফ্রীলান্সিং সাইটগুলোতে কাজের জন্য আবেদন করবেন তা জানেন না বা আপনার আশে পাশের এমন কেউই নেই যাদের থেকে আপনি সাহায্য সহায়তা নিবেন। আবার এমনও আছেন হাজার হাজার টাকা খরচ করেও শিখতে পারে নাই আসলেই কিভাবে এই সাইটগুলোতে কাজ করতে হয়। না পারার কারন হিসেবে বলবো আপনি প্রোফেশনালী কাজগুলো দেখায় নেবার মত এমন কোন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তিকে পান নাই যারা আপনাকে হাতে কলমে এই কাজ গুলো শিখায় দিবে। তাই নিজের পিছনের সময়গুলোর কথা চিন্তা করে এবং অন্যরা যেন সহজেই কাজে নামতে পারে এই প্রয়াস নিয়ে সবার জন্য মাতৃভাষায় চিত্রভিক্তিক পূর্ণাঙ্গ ফ্রীলান্সিং গাইড “ফ্রীলান্সার” টিউটোরিয়াল প্রকাশ করছি।

নিজে কাজ করে বাস্তবিকতার আলোকে লিখা এই পিডিএফ বইটি পড়ে এবং শিখে যদি একজন-ও সফলতা অর্জন করতে পারে, তবেই আমার লিখার স্বার্থকতা।
পিডিএফ বইটির টিউটোরিয়াল সূচীপত্রঃ
ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস “ফ্রীল্যান্সার” – টিউটোরিয়ালঃ পর্ব ১

বিষয়বস্তুঃ যেভাবে ব্যবহারকারী নিবন্ধন এবং প্রোফাইল সাজাবেন।
ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস “ফ্রীল্যান্সার” – টিউটোরিয়ালঃ পর্ব ২

বিষয়বস্তুঃ যেভাবে ফ্রীলান্সারে প্রোজেক্ট বিড করবেন।
ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস “ফ্রীল্যান্সার” – টিউটোরিয়ালঃ পর্ব ৩

বিষয়বস্তুঃ ফ্রীলান্সার এর সবগুলো মেন্যু পরিচিতি।
ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস “ফ্রীল্যান্সার” – টিউটোরিয়ালঃ পর্ব ৪

বিষয়বস্তুঃ যেভাবে প্রোজেক্ট জয়লাভ করতে পারবেন
ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস “ফ্রীল্যান্সার” – টিউটোরিয়ালঃ পর্ব ৫

বিষয়বস্তুঃ যেভাবে মানিবুকার্স দিয়ে টাকা উত্তোলন পদ্ধতি।
ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস “ফ্রীল্যান্সার” – টিউটোরিয়ালঃ পর্ব ৬

বিষয়বস্তুঃ যেভাবে মানিবুকার্স থেকে ফ্রীলান্সার একাউন্টে ডলার ডিপোজিট/জমা করবেন।
ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস “ফ্রীল্যান্সার” – টিউটোরিয়ালঃ পর্ব ৭

বিষয়বস্তুঃ যেভাবে ফ্রীলান্সারে বায়ার হবেন।
ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস “ফ্রীল্যান্সার” – টিউটোরিয়ালঃ পর্ব ৮

বিষয়বস্তুঃ যেভবে প্রোভাইডার/ওয়ার্কারকে মাইলস্টোন পেমেন্ট দিবেন এবং তা কাজ শেষে রিলিজ করবেন।
ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস “ফ্রীল্যান্সার” – টিউটোরিয়ালঃ পর্ব ৯

বিষয়বস্তুঃ যেভাবে বায়ার এবং প্রোভাইডার/ওয়ার্কারকে ফিডব্যাক/রিভিউ দিবেন।
ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস “ফ্রীল্যান্সার” – টিউটোরিয়ালঃ পর্ব ১০

বিষয়বস্তুঃ যেভাবে নিচের কাজের মূল্য এবং চাহিদা ঠিক রেখে বায়ারের কাজ করবেন।
ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস “ফ্রীল্যান্সার” – টিউটোরিয়ালঃ পর্ব ১১

বিষয়বস্তুঃ নতুন ফ্রীলান্সারদের সচারচর জিজ্ঞাসা প্রশ্ন (সজিপ্র) এবং তার উত্তর।

বইটির সকল সর্বস্বত্ত্ব বিজ্ঞানপ্রযুক্তি ব্লগের। ২০১১-তে যখন লিখতে শুরু করি তখন আর এখনের ফ্রীলান্সার সাইটের ইন্টারফেসগত কিছু পরিবর্তণ এসেছে। তাই কিছু কিছু ক্ষেত্রে হয়তো মিল নাও থাকতে পারে। তারপরেও চেষ্ঠা করেছি নতুন ফিচারগুলোকে সংযুক্ত কর বার। সাথে বানানগত যেকোন ভুল থাকলে তা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখে বাধিত করবেন। বইটি নিয়ে সামনে আরো কাজ করবার ইচ্ছা রয়েছে। কিন্তু তা পাঠকগণের চাহিদা এবং আগ্রহের উপরে নির্ভর করবে পরবতীর্তে ই-বুকটি আপডেট হবে কিনা। বিশেষ দ্রষ্ঠব্যঃ বইটি সবা্র জন্য উম্মুক্ত এবং বিনামূল্যে বিতরনের উদ্দেশ্যে তৈরী করা হয়েছে। কেউ নিজের স্বার্থান্বষে পিডিএফ বইটি কারও নিকট হস্তান্তর করতে বিনিময়ে অর্থ বা অন্য কিছু দাবি কবার মত নোংরামি করবেন না।


DOWNLOAD

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

Followers